সংগৃহীত
এটি কাঁঠালের মৌসুম এবং গাজীপুর দেশের জাতীয় ফলের হাব। বাগান মালিকরা সকালে তাদের গাছ থেকে কাঁঠাল সংগ্রহ করে স্থানীয় বাজারে ভ্যান ও পিকআপে করে নিয়ে আসছেন।
শ্রীপুর উপজেলায় শত শত মানুষ কাঁঠাল সংগ্রহ ও পাল তোলার সাথে জড়িত। ভাল অবকাঠামো বাগান মালিক এবং পাইকারদের তাদের ব্যবসা ভাল করতে সাহায্য করে।
উচ্চভূমির কাঁঠাল দেশবাসীর কাছে সুপরিচিত।
জেলার বাজারে প্রতিদিন কয়েক লাখ কাঁঠাল বিক্রি হয়। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার সর্বত্র কাঁঠালের অস্থায়ী বাজার গড়ে উঠেছে। সবচেয়ে বড় কাঁঠালের বাজার বসছে শ্রীপুরের জয়া বাজারে।
হাটগুলোতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জাতীয় ফল বিক্রি হয়। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকাররা হাটে এসে কাঁঠাল নিয়ে আসছেন রাজধানী ঢাকাসহ গন্তব্যে।
এছাড়াও জেলার কাপাসিয়া, আমরইদ, বর্মী, এমসি বাজার, নয়নপুর, বাঘের বাজার, রাজাবাড়ী, বানিয়ারচালা ও ভবানীপুরে কাঁঠালের বাজার রয়েছে। শ্রীপুর উপজেলার বাগান মালিক নুরুল হক বাবলুর বাগানে ৭০টি কাঁঠাল গাছ রয়েছে। ফলের বাম্পার ফলন ও ন্যায্য দাম পাওয়ায় তিনি খুশি।
সাভারের পাইকার নুরু মিয়া জানান, এবার এ ফলের চাহিদা বেশি। এ কারণে বাগান মালিকরা ন্যায্য দাম পাচ্ছেন বলেও জানান তিনি। শ্রীপুর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা জানান, এ বছর ৬০ হাজার টন কাঁঠাল উৎপাদন হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা মানুষকে কাঁঠাল চাষে উদ্বুদ্ধ করছি কারণ এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
সূত্র: সমকাল